গত ২৭ জুন ২০১৩ বাপু ওনার বক্তৃতায় গমের রসের উপকারিতার সম্পর্কে বলেছেন (গম-wheat,রস-concentrate)এই পুষ্টিকর গমের রসের প্রস্তুত প্রনালীটা আমি আপনাদের সংগে শেয়ার করছি :
রাত্রে কিছুটা গোটা গম ভিজিয়ে রাখতে হবে ।পরের দিন আগের দিনের জলটা ফেলে দিয়ে আবার গমটাকে তাজা জল দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে ।তৃতীয় দিনেও একই ভাবে জল পাল্টে গম ভিজিয়ে রাখতে হবে ।চতুর্থ দিনে ভেজানো গমটা ভালো করে ধুয়ে নিয়ে অল্প জল মিশিয়ে মিহি করে বেটে নিতে হবে ।এই মিশ্রনটা ভালো করে ছেকে নিয়ে একটি পাত্রে ঢেকে রেখে দিতে হবে ।
ছয় থেকে সাত ঘন্টা পরে পাত্রের ঢাকনা খুলতে হবে ।গমের ঘন রসটা একটি শিশিতে ঢেলে নিয়ে উপরের জলটা ফেলে দিতে হবে ।
বিধি ১:
যাদের ওজন বেশি হবার সম্ভাবনা আছে তারা কিভাবে এই রসটির সেবন করবেন :
১)গমের রস -(১ বাটি ) ২)জল -৪ বাটি ৩)হিঙ্গ -১ চামচ ৪)নুন -স্বাদ অনুযায়ী ৫)জিরে পাউডার -স্বাদ অনুযায়ী ।
এই সব উপাদানগুলি একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে কম আঁচে
ফুটতে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে এবং নাড়তে হবে যাতে দলা না পাকিয়ে যায়ে ।
বিধি -২:
যাদের ওজন কম :
১)গমের রস -১ বাটি ২)ঘি -২ চা চামচ ৩) দুধ - ১ বাটি ৪)চিনি-২ চা চামচ ৫)এলাচ -স্বাদ অনুযায়ী ।
প্রথমে একটি পাত্রে ঘি গরম করে তাতে গমের রস দুধ এবং চিনি মেশাতে হবে ।কম আঁচে মৃশ্রণটি ফোটাতে হবে ।(পছন্দ হলে) এলাচ পাউডার মেশাতে হবে । মৃশ্রণটি নাড়িয়ে যেতে হবে উপরে ঘি উঠে আসা পর্যন্ত্য ।ভালো করে রান্না হয়ে যাবার পর আঁচ থেকে নাবিয়ে নিতে হবে ।
গমের রসের যে প্রণালী উপরে দেওয়া হয়েছে তা অপরিহার্য্য এবং অতন্ত্য পুষ্টিকর ।প্রত্যেক দিন একটি মাঝারি আকারের বাটির এক বাতি রান্না করা গমের রস সেবন করা উচিত ।
(এই প্রণালীর ভিডিও শ্রীঘই উপলব্দ্ধ হবে)
No comments:
Post a Comment